কাহার্‌বা

  • ঐ চলে তরুণী গোরী গরবী

    বাণী

    ঐ চলে তরুণী গোরী গরবী।
    ডাকে দূর পারাবার ডাকে তারে বন পার —
    লালসে ঝরে তার পায় রাঙা করবী।।
    	চলে বালা দুলে দুলে
    	এলো খোঁপা পড়ে খুলে,
    চাহি ভ্রমর কুসুম ভুলে — তনুর তার সুরভি।।
    	নাচের ছন্দে দোলে
    	টলে তার চরণ চটুল,
    	হরিণী চায় পথ বেভুল —
    মায়া লোক বিহারিণী রচি’ চলে ছায়াছবি।।
    
  • ঐ জল্‌কে চলে লো কার ঝিয়ারি

    বাণী

    ঐ জল্‌কে চলে লো কার ঝিয়ারি। 
    রূপ চাপে না তার নীল শাড়ি।। 
    এমন মিঠি বিজলি দিঠি শেখালে তায় কে গো? 
    রূপে ডুবু ডুবু রবির রঙ-ভরা ছবির, ছোঁয়াচ লেগেছে গো। 
    মন মানে না, আর কি করি ! 
    চলে পিছনে ছুটে’ তারি।। 
    নাচে বুলবুলি ফিঙে ঢেউয়ে নাচে ডিঙে 
    মাঠে নাচে খঞ্জন; 
    তার দু’টি আঁখি-তারা নেচে হতো সারা —
    দেখেছে বল কোন জন? 
    আঁখি নিল যে মোর মন্‌ কাড়ি’ —
    ঘরে থাকিতে আর নারি লো।। 
    গোলাপ বেলী যুঁই-চামেলি - কোন্‌ ফুল তারি তুল্‌ গো
    তার যৌবন-নদী বয় নিরবধি ভাসায়ে দু’ কূল গো 
    নিল ভাসায়ে প্রাণ আমারি 
    রূপে দু’কূল–ছাপা গাঙ্‌ তারি।।
    
  • ঐ পথ চেয়ে থাকি আর কত

    বাণী

    ঐ পথ চেয়ে থাকি আর কত বনমালী।
    করে কানাকানি লোক, দেয় ঘরে পরে গালি।।
    	মোর কুলের বাঁধন খুলে
    	হায় ভাসালে অকুলে,
    শেষে লুকালে গোকুলে — এ কি রীতি চতুরালি।।
    
  • ঐ হের রসুলে খোদা এলো ঐ

    বাণী

    ঐ হের রসুলে খোদা এলো ঐ।।
    গেলেন মদিনা যবে হিজরতে হজরত
    মদিনা হলো যেন খুশিতে জিন্নত,
    ছুটিয়া আসিল পথে মর্দ ও আওরত
    লুটায়ে পায়ে নবীর, গাহে সব উম্মত
    ঐ হের রসুলে-খোদা এলো ঐ।।
    হাজার সে কাফের সেনা বদরে,
    তিন শত তের মমিন এধারে;
    হজরতে দেখিল যেই, কাঁপিয়া ডরে
    কহিল কাফের সব তাজিমের স্বরে
    ঐ হের রসুলে-খোদা এলো ঐ।।
    কাঁদিয়া কেয়ামতে গুনাহগার সব,
    নবীর কাছে শাফায়তী করিবেন তলব,
    আসিবেন কাঁদন শুনি সেই শাহে আরব
    অমনি উঠিবে সেথা খুশির কলরব
    ঐ হের রসুলে খোদা এলো ঐ।।
    
  • ও কালো বউ জল আনিতে যেয়ো না

    বাণী

    ও কালো বউ! জল আনিতে যেয়ো না আর বাজিয়ে মল।
    তোমায় দেখে শিউরে ওঠে কাজ্‌লা দীঘির কালো জল।
    		ওগো কাজ্‌লা দীঘির কালো জল।।
    	দেখে তোমার কালো আঁখি
    	কালো কোকিল ওঠে ডাকি’
    তোমার চোখের কাজল মাখি’ হয় সজল ঐ মেঘ-দল
    		ওগো হয় সজল ঐ মেঘ-দল।।
    	তোমার কালো রূপের মায়া
    	দুপুর রোদে শীতল ছায়া
    কচি অশথ্‌ পাতায় টলে ঐ কালো রূপ টলমল।।
    	ভাদর মাসের ভরা ঝিলে
    	তোমার রূপের আদর মিলে গো —
    তোমার তনুর নিবিড় নীলে আকাশ করে টলমল।
    		ঐ আকাশ করে টলমল।।
    
  • ও কালো শশী রে বাজায়ো না

    বাণী

    		ও কালো শশী রে, বাজায়ো না আর বাঁশী রে।
    		বাঁশী শুনিতে আসি না আমি, জল নিতে আসি হে।।
    		আঁচল দিয়ে মুছি বন্ধু কাজলেরই কালি,
    		যায় না মোছা তোমার কালি লাগলে বনমালী;
    তোমার	বাঁশী শুনে ভেসে গেল কত রাধার মুখের হাসি রে।।
    		কাল নাগিনীর ফণায় নাচো, বুঝবে তুমি কিসে,
    		কত কুল-বধূ মরে ঐ বাঁশরীর বিষে (বন্ধু)
    		ঘরে ফেরার পথ হারায়ে ফিরি তোমার পায়ে পায়ে,
    		জলের কল্‌সি জলে ডোবে, আমি আঁখি জলে ভাসি রে।।
    
  • ও কুল-ভাঙ্গা নদী রে

    বাণী

    	ও, কুল-ভাঙ্গা নদী রে,
    	আমার চোখের নীর এনেছি মিশাতে তোর নীরে।।
    	যে লোনা জলের সিন্ধুতে নদী, নিতি তব আনাগোনা
    	মোর চোখের জল লাগবে না ভাই তার চেয়ে বেশি লোনা।
    	আমায় কাঁদাতে দেখে আসবিনে তুই রে,
    	উজান বেয়ে ফিরে' নদী, উজান বেয়ে ফিরে'।।
    		আমার মন বোঝে না, নদী —
    তাই	বারে বারে আসি ফিরে তোর কাছে নিরবধি।
    	তোরই অতল তলে ডুবিতে চাই রে,
    		তুই ঠেলে দিস তীরে (ওরে)।।
    
  • ও কে উদাসী আমায় হায়

    বাণী

    ও কে উদাসী আমায় হায়
    ডাকে আয় আয়
    	গোধূলি-বেলায় বাজায়ে বাঁশরি।
    তা’র পাহাড়ি সুরে
    মোর নয়ন ঝুরে
    	মম কুল-লাজ গৃহ-কাজ যাই পাশরি’।।
    তা’র সুরের মায়ায় আকাশ ঝিমায়,
    	চাঁদের চোখে তিমির ঘনায় —
    তা’র বিরহে মধুর মোহে জীবন মরণ পলকে বিসরি।।
    
  • ও তুই উলটা বুঝলি রাম

    বাণী

    ও তুই উলটা বুঝলি রাম
    আমি আম চাহিতে জাম দিলে, আর জাম চাহিতে কি-না আম।।
    আমি চড়বার ঘোড়া চাইতে শেষে, ওগো ঘোড়াই ঘাড়ে চড়লো এসে,
    ও বাব্বা —
    আমি প্রিয়ার চিঠি চাইতে এলো কিনা ইনকামট্যাক্স-এর খাম।।
    আমি চেয়েছিলাম কোঠা বাড়ি, তাই পড়লো পিঠে লাঠির বাড়ি
    	ভুলে আমি বলেছিলাম তোমার পায়ে শরণ নিলাম।
    	তুমি ভুল বুঝিলে, ভিটেবাড়ি সব হ'লো নিলাম।।
    আমি চেয়েছিলম সুবোধ ভাইটি
    তা না হয়ে, বাবা গোঁয়ার সে ভাই উচায় লাঠি
    আমি শ্রী ব্রজধাম চাইতে ঠেলে দিলে শ্রীঘর হাজত ধাম।।
    
  • ও বন্ধু! দেখলে তোমায় বুকের মাঝে

    বাণী

    ও বন্ধু! দেখ্‌লে তোমায়, বুকের মাঝে জোয়ার-ভাঁটা খেলে।
    আমি এক্‌লা ঘাটে কুলবধূ কেন তুমি এলে
    			বন্ধু, কেন তুমি এলে।।
    ও বন্ধু, আমার অঙ্গে কাঁটা দিয়ে ওঠে বাজাও যখন বাঁশি
    আমি খিড়্‌কি দুয়ার দিয়ে বন্ধু, জল ভরিতে আসি
    ভেসে’ নয়ন-জলে ঘরে ফিরি ঘাটে কলস ফেলে।।
    আমার পাড়ায়, বন্ধু, তোমার নাম যদি নেয় কেউ
    বুকে আমার দুলে ওঠে পদ্মা নদীর ঢেউ বন্ধু পদ্মা নদীর ঢেউ।
    	ওগো ও চাঁদ, এনো না আর
    	দু’কূল-ভাঙা এমন জোয়ার
    কত ছল ক’রে জল লুকাই চোখের কাঁচা কাঠে আগুন জ্বেলে।।
    
  • ও ভাই আমার এ না’ যাত্রী না লয়

    বাণী

    ও ভাই	আমার এ না’ যাত্রী না লয় ভাঙা আমার তরী।
    আমি		আপনারে ল’য়ে রে ভাই এপার ওপার করি।।
    আমি		এই জলেরি আয়নাতে ভাই দেখেছিলাম তায়
    এখন		আয়না আছে প’ড়ে রে ভাই আয়নার মানুষ নাই।
    তাই		চোখের জলে নদীর জলে রে আমি তারেই খুঁজে মরি।।
    আমি		তারি আশে তরী নিয়ে ঘাটে ব’সে থাকি
    আমার	তারির নাম ভাই জপমালা, তারেই কেঁদে ডাকি।
    আমার	নয়ন-তারা লইয়া গেছে রে নয়ন নদীর জলে ভরি’।।
    ঐ		নদীর জলও শুকায় রে ভাই, সে জল আসে ফিরে
    আর		মানুষ গেলে ফিরে নাকি দিলে মাথার কিরে।
    আমি		ভালোবেসে গেলাম ভেসে গো আমি হলাম দেশান্তরী।।
    
  • ও মন চল অকুল পানে

    বাণী

    	ও মন চল অকুল পানে, মাতি হরিপ্রেম-গুণগানে।
    	নদী যেমন ধায় অকূলে কূল যত তায় টানে।।
    তুই	কোন্ পাহাড়ে ঠেক্‌লি এসে কোন্‌ পাথারের জল
    	হরির প্রেমে গ’লে এবার সেই অসীমে চল্,
    তুই	স্রোতের বেগে দুল্‌বি রে কূল-বাধা যদি হানে।।
    	এ পারের সব যাত্রী যাবে তোর বুকে ওপারে
    	তোর কূলে শ্যাম বাজিয়ে বাঁশি আস্‌বে অভিসারে,
    	শ্যামের ছবি ধর্‌বি বুকে মাত্‌বি প্রেম-তুফানে।।
    
  • ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশীর ঈদ

    বাণী

    ও		মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ।
    তুই		আপনাকে আজ বিলিয়ে দে শোন্‌ আসমানি তাগিদ।।
    তোর		সোনা–দানা বালাখানা সব রাহেলিল্লাহ্‌।
    দে		জাকাত মুর্দা মুসলিমের আজ ভাঙাইতে নিদ্‌।।
    আজ		পড়বি ঈদের নামাজ রে মন সেই সে ঈদগাহে।
    যে		ময়দানে সব গাজী মুসলিম হয়েছে শহীদ।।
    আজ		ভুলে যা তোর দোস্ত ও দুশমন হাত মিলাও হাতে।
    তোর		প্রেম দিয়ে কর বিশ্ব নিখিল ইসলামে মুরিদ।।
    ঢাল		হৃদয়ের তোর তশ্‌তরিতে শির্‌নি তৌহিদের।
    তোর		দাওয়াত কবুল করবে হজরত হয় মনে উম্মীদ।।
    
  • ও-রে শাদা মেঘ

    বাণী

    ও-রে শাদা মেঘ! তোর পাখা নাই তবু কেমনে
    ভাসিয়া বেড়াস্ শান্ত শারদ-গগনে।।
    	আমি তোর মত লঘু হ’ব
    	আমি ধূলির ঊর্দ্ধে রব,
    আমি দেখিয়া গৌরী-শঙ্কর-শোভা গলিয়া পড়িব চরণে।।
    আমি নিশির কপোলে শিশিরের স্বেদ হেরিব,
    আমি রংধনু হ’য়ে চাঁদের চাহনি ঘেরিব।
    	সে কি নিশীথে বাঁশিতে ডাকে তাই
    	সে কি জানে, মেঘ হতে কেন চাই,
    যদি আমার বুকে দামিনী পায় — সে নবীন নীরদ-বরণে।।
    
  • ওগো দেবতা তোমার পায়ে গিয়াছিনু ফুল দিতে

    বাণী

    ওগো	দেবতা তোমার পায়ে গিয়াছিনু ফুল দিতে
    মোর	মন চুরি ক’রে নিলে কেন তুমি অলখিতে।।
    আজি	ফুল দিতে শ্রীচরণে
    মম	হাত কাঁপে ক্ষণে;
    কেন	প্রণাম করিতে গিয়া- প্রিয় সাধ জাগে পরশিতে।।
    তুমি	দেবতা যে মন্দিরে- কাছে এলে যাই ভুলে
    বঁধু	আমি দীন দেবদাসী কেন তুমি মোরে ছুঁলে।
    		তুমি কাছে এলে যাই ভুলে।
    আমি	হাতে আনি হেমঝারি’,
    তুমি	কেন চাহ আঁখি-বারি;
    আমি	পূজা-অঞ্জলি আনি, তুমি কেন চাহ মালা নিতে।।
    

  • ওগো এলে কি শ্যামল পিয়া কাজল মেঘে

    বাণী

    ওগো	এলে কি শ্যামল পিয়া কাজল মেঘে
    	চাঁচর চিকুর ওড়ে পবন বেগে॥
    	তোমার লাবনি ঝ’রে পড়িছে অবনি-পরে
    	কদম শিহরে কর-পরশ লেগে॥
    	তড়িৎ ত্বরিত পায়ে বিরহী-আঁখিরে ছায়ে তরাসে লুকায়।
    	চলিতে পথের মাঝে ঝুমুর ঝুমুর বাজে নূপুর দু’পায়।
    	অশনি হানার ছলে প্রিয়ারে ধরাও গলে,
    ওগো	রাতের মুকুল কাঁদে কুসুম জেগে॥
    
  • ওগো ও আমার কালো

    বাণী

    ওগো ও আমার কালো —
    গহন বনে বুকের মাঝে জ্বালো তুমি জ্বালো
    		ওগো আমার আলো গো।।
    	কাজলা মেঘের অন্তরালে
    	তোমার রূপের মানিক জ্বলে
    আমার কালো মনের তলে জ্বালাও তুমি আলো গো।।
    একলা ব’সে দিন যেন মোর কাটে
    কইতে কথা বুক যে আমার ফাটে গো
    আঁধার যখন আসবে ঘিরে জ্বালবে তুমি আলো গো।।
    
  • ওগো তারি তরে মন কাঁদে হায়

    বাণী

    ওগো	তারি তরে মন কাঁদে হায়, যায় না যারে পাওয়া
    	ফুল ফোটে না যে কাননে, কাদেঁ দখিন হাওয়া।।
    যে	মায়া-মৃগ পালিয়ে বেড়ায়   
    	কেন এ মন তার পিছে ধায়
    যে	দ'লে গেল পায়ে আমায় কেন তাহারি পথ চাওয়া।।
    যে	আমারে ভুলে হলো সুখি যায় না তারে ভোলা,
    যে	ফিরিবে না আর, তারি তরে রাখি দুয়ার খোলা।
    	মৌন পাষাণ যে দেবতা
    	হেরার ছলে কয় না কথা
    	তারি দেউল দ্বারে কেন বন্দনা গান গাওয়া।।
    
  • ওগো দু’পেয়ে জীব ছিল গদাই

    বাণী

    ওগো	দু’পেয়ে জীব ছিল গদাই (গদাইচন্দ্র) বিবাহ না করে,
    	কুক্ষণে তার বিয়ে দিয়ে দিল সবাই ধ’রে॥
    	আইবুড়ো সে ছিল যখন, মনের সুখে উড়ত
    	হাল্‌কা দু’খান পা দিয়ে সে (গদাই) নাচ্‌ত, কুঁদ্‌ত ছুঁড়ত॥
    ওগো	বিয়ে করে গদাই
    	দেখলে সে আর উড়তে নারে, ভারি ঠেকে সদাই।
    তার	এ্যাডিশনাল দু’খানা ঠ্যাং বেড়ায় পিছে ন’ড়ে॥
    	গদাই-এর পা দু’খানা মোটা, আর তার বৌ-এর পা দু’খানা সরু,
    	ছোট বড় চারখানা ঠ্যাং ঠিক যেন ক্যাঙারু
    গদাই	(দেখতে) ঠিক যেন ক্যাঙ্গারু।
    	আপিসে পদ বৃদ্ধি হয় না (গদাইচন্দ্রের), কিন্তু ঘরে ফি-বছরে,
    	পা বেড়ে যায় গড়পড়তায় দু’চারখান ক’রে।
    তার	বৌ শোনে না মানা —
    তিনি	হন্যে হয়ে কন্যে আনেন মা, ষষ্টির ছানা
    	মানুষ থেকে চার পেয়ে জীব, শেষ ছ’পেয়ে মাছি,
    	তারপর আটপেয়ে পিঁপড়ে, বাবা গদাই বলে, একেবারে গেছি
    	আর বলে, ও বাবা বিয়ে করে মানুষ এই কেলেঙ্কারীর তরে (বাবা)॥
    
  • ওগো নন্দ দুলাল নাচে ছন্দতালে

    বাণী

    দ্বৈত	:	ওগো নন্দ দুলাল নাচে ছন্দতালে
    স্ত্রী	:	মধু মঞ্জির বোলে মণি কুন্তল দোলে
    পুরুষ	:	চন্দন লেখা শোভে চারুভালে॥
    স্ত্রী	:	রস যমুনায় জাগে ঢেউ উতরোল
    পুরুষ	:	ব্রজগোপিকার প্রাণে লাগে তারি হিল্লোল
    দ্বৈত	:	রাস পূর্ণিমা রাতে শিখী নাচে সাথে সাথে
    		ফুল দোলে কুঞ্জেরই বকুল ডালে॥
    স্ত্রী	:	নাচে নন্দ দুলাল বাজে মোহন বেণূ
    পুরুষ	:	অঙ্গের লাবনিতে আলো করে অবনিতে
    দ্বৈত	:	হাসিতে ঝরায় ফুল পরাগ রেণু।
    স্ত্রী	:	রাঙা পায়ে রুমুঝুমু বাজে মধুর
    পুরুষ	:	জীবন মরণ তার যুগল নূপুর
    দ্বৈত	:	মুগ্ধ তারকা শশী রাতের দেউলে বসি
    		আরতি প্রদীপ শিখা নিত্য জ্বালে॥