দাদ্‌রা

  • তোরা যারে এখনি হালিমার কাছে লয়ে

    বাণী

    তোরা যারে এখনি হালিমার কাছে লয়ে ক্ষীর সর ননী
    আমি খোয়াবে দেখেছি কাঁদিছে মা বলে আমার নয়ন-মণি॥
    	মোর শিশু আহমদে যেদিন কাঁদিয়া
    	হালিমার হাতে দিয়াছি সঁপিয়া
    সেই দিন হ’তে কেঁদে কেঁদে মোর কাটিছে দিন রজনী॥
    পিতৃহীন সে সন্তান হায় বঞ্চিত মা’র স্নেহে
    তারে ফেলে দূরে কোল খালি করে (আমি) থাকিতে পারি না গেহে।
    	অভাগিনী তার মা আমিনায়
    	মনে করে সে কি আজো কাঁদে হায়
    বলিস তাহারি আসার আশায় দিবানিশি দিন গণি॥
    
  • থৈ থৈ জলে ডুবে গেছে পথ

    বাণী

    থৈ থৈ জলে ডুবে গেছে পথ এসো এসো পথ ভোলা,
    সবাই দুয়ার বন্ধ করেছে (আছে) আমার দুয়ার খোলা।।
    	সৃষ্টি ডুবায়ে ঝরুক বৃষ্টি,
    	ঘন মেঘে ঢাকো সবার দৃষ্টি,
    ভুলিয়া ভুবন দুলিব দু'জন গাহি' প্রেম হিন্দোলা।।
    সব পথ যবে হারাইয়া যায় দুর্দিনে মেঘে ঝড়ে,
    কোন পথে এসে সহসা সেদিন দোলো মোরে বুকে ধ'রে।
    	নিরাশা-তিমিরে ঢাকা দশ দিশি,
    	এলো যদি আজ মিলনের নিশি,
    আষাঢ়-ঝুলনা বাঁধিয়া শ্রীহরি দাও দাও মোরে দোলা।।
    

    গীতি-আলেখ্য: ‌‘হিন্দোলা’

  • দরিয়ায় ঘোর তুফান

    বাণী

    দরিয়ায় ঘোর তুফান, পার কর নাইয়া।
    রজনী আঁধার ঘোর, মেঘ আসে ছাইয়া।।
    যাত্রী গুনাহ্গার, জীর্ণ তরুণী,
    অসীম পাথারে কাঁদি পথ হারাইয়া।।
    হে-চির কাণ্ডারী, পাপে তাপে বোঝাই তরী
    তুমি না করিলে পার, পার হব কেমন করি’,
    সুখ-দিনে ভুলে’ থাকি, বিপদে তোমারে স্মরি –
    ডুবাবে কি তব নাম আমারে ডুবাইয়া।।
    মা’র কাছে মার খেয়ে শিশু যেমন মাকে ডাকে
    যত দাও দুখ শোক, ডাকি ততই তোমাকে,
    জানি শুধু তুমি আছ, আসিবে আমার ডাকে –
    তোমারি এ তরী প্রভু, তুমি চল বাহিয়া।।
    
  • দাও শৌর্য দাও ধৈর্য্য

    বাণী

    দাও শৌর্য, দাও ধৈর্য্য, হে উদার নাথ,
    			দাও প্রাণ।
    দাও অমৃত মৃত জনে,
    দাও ভীত –চিত জনে, শক্তি অপরিমাণ।
    			হে সর্বশক্তিমান।।
    দাও স্বাস্থ্য, দাও আয়ু,
    স্বচ্ছ আলো, মুক্ত বায়ু,
    দাও চিত্ত অ–নিরুদ্ধ, দাও শুদ্ধ জ্ঞান।
    			হে সর্বশক্তিমান।।
    দাও দেহে দিব্য কান্তি,
    দাও গেহে নিত্য শান্তি,
    দাও পুণ্য প্রেম ভক্তি, মঙ্গল কল্যাণ।
    ভীতি নিষেধের ঊর্ধে স্থির,
    রহি যেন চির — উন্নত শির
    যাহা চাই যেন জয় করে পাই, গ্রহণ না করি দান।
    			হে সর্বশক্তিমান।।
    
  • দাঁড়ালে দুয়ারে মোর

    বাণী

    		দাঁড়ালে দুয়ারে মোর		কে তুমি ভিখারিনী।
    		গাহিয়া সজল চোখে		বেলা-শেষের রাগিণী॥
    		মিনতি-ভরা আঁখি			ওগো কে তুমি ঝড়ের পাখি
    (ওগো)	কি দিয়ে জুড়াই ব্যথা		কেমনে কোথায় রাখি
    		কোন্ প্রিয় নামে ডাকি’		মান ভাঙাব মানিনী॥
    		বুকে তোমায় রাখতে প্রিয়	চোখে আমার বারি ঝরে,
    (ওগো)	চোখে যদি রাখিতে চাই		বুকে উঠে ব্যথা ভ’রে।
    		যত দেখি তত হায়,		ওগো পিপাসা বাড়িয়া যায়
    		কে তুমি যাদুকরী			স্বপন-মরু-চারিণী॥
    
  • দিকে দিকে পুন জ্বলিয়া উঠেছে

    বাণী

    দিকে দিকে পুন জ্বলিয়া উঠেছে দীন-ই-ইসলামী লাল মশাল।
    ওরে বে-খবর, তুইও ওঠ্‌ জেগে, তুইও তোর প্রাণ-প্রদীপ জ্বাল।।
    গাজী মুস্তফা কামালের সাথে জেগেছে তুর্কী সুর্খ-তাজ,
    রেজা পহ্‌লবী-সাথে জাগিয়াছে বিরান মুলুক ইরানও আজ
    গোলামী বিসরি’ জেগেছে মিসরী, জগলুল-সাথে প্রাণ-মাতাল।।
    ভুলি’ গ্লানি লাজ জেগেছে হেজাজ নেজদ্‌ আরবে ইবনে সউদ্‌
    আমানুল্লার পরশে জেগেছে কাবুলে নবীন আল-মামুদ,
    মরা মরক্কো বাঁচাইয়া আজি বন্দী করিম রীফ্‌-কামাল।।
    জাগে ফয়সল্‌ ইরাক আজমে, জাগে নব হারুন-আল্‌-রশীদ,
    জাগে বয়তুল মোকাদ্দস্‌ রে; জাগে শাম দেখ্‌ টুটিয়া নিদ
    জাগে না কো শুধু হিন্দের দশ কোটি মুসলিম বে-খেয়াল।।
    মোরা আস্‌হাব কাহাফের মত হাজারো বছর শুধু ঘুমাই,
    আমাদেরি কেহ ছিল বাদশাহ্‌ কোন কালে; তার করি বড়াই,
    জাগি যদি মোরা, দুনিয়া আবার কাঁপিবে চরণে টাল্‌মাটাল।।
    
  • দিনের সকল কাজের মাঝে তোমায় মনে পড়ে

    বাণী

    দিনের সকল কাজের মাঝে
    		তোমায় মনে পড়ে।
    কাজ ভুলে যাই (আমি), মন চ’লে যায়
    		সুদূর দেশান্তরে।।
    	তুলসী তলায় দীপ জ্বালিয়ে
    	দূর আকাশে রই তাকিয়ে,
    সাঁঝের ঝরা ফুলের মতো অশ্রু বারি ঝরে।।
    আঁধার রাতে বাতায়নে একলা ব’সে থাকি,
    চাঁদকে শুধায় তোমার কথা ঘুমহারা মোর আঁখি।
    	প্রভাত বেলায় গভীর ব‍্যথায়
    	মন কেঁদে কয় তুমি কোথায়,
    শূন্য লাগে এ তিন ভুবন প্রিয় তোমার তরে।।
    
  • দীনের হতে দীন দুঃখী অধম যেথা থাকে

    বাণী

    দীনের হতে দীন দুঃখী অধম যেথা থাকে
    ভিখারিনী বেশে সেথা দেখেছি মোর মাকে
    		মোর অন্নপূর্ণা মাকে॥
    অহংকারের প্রদীপ নিয়ে স্বর্গে মাকে খুঁজি
    মা ফেরেন ধূলি পথে যখন ঘটা করে পূজি
    ঘুরে ঘুরে দূর আকাশে প্রণাম আমার ফিরে আসে
    যথায় আতুর সন্তানে মা কোল বাড়ায়ে ডাকে॥
    নামতে নারি তাদের কাছে সবার নীচে যারা
    তাদের তরে আমার জগন্মাতা সর্বহারা।
    অপমানের পাতাল তলে লুকিয়ে যারা আছে
    তোর শ্রীচরণ রাজে সেথা নে মা তাদের কাছে
    আনন্দময় তোর ভুবনে আনব কবে বিশ্বজনে
    আমি দেখব জ্যোতির্ময়ী রূপে সেদিন তমসাকে
    		আমার অন্নপূর্ণা মাকে॥
    
  • দীপ নিভিয়াছে ঝড়ে জেগে আছে মোর আঁখি

    বাণী

    দীপ নিভিয়াছে ঝড়ে জেগে আছে মোর আঁখি।
    কে যেন কহিছে কেঁদে মোর বুকে মুখ রাখি’
    	‘পথিক এসেছ না কি’।।
    হারায়ে গিয়াছে চাঁদ জল-ভরা কালো মেঘে
    আঁচলে লুকায়ে ফুল বাতায়নে আছি জেগে’
    শূন্য গগনে দেয়া কহিতেছে যেন ডাকি’
    	‘পথিক এসেছ না কি’।।
    ভাঙিয়া দুয়ার মম কাড়িয়া লইতে মোরে
    এলে কি ভিখারি ওগো প্রলয়ের রূপ ধ’রে?
    ফুরাইয়া যায় বঁধু শুভ-লগনের বেলা
    আনো আনো ত্বরা করি’ ওপারে যাবার ভেলা
    ‘পিয়া পিয়া’ ব’লে বনে ঝুরিছে পাপিয়া পাখি
    	‘পথিক এসেছ না কি’।।
    
  • দুঃখ অভাব শোক দিয়েছ হে নাথ

    বাণী

    দুঃখ অভাব শোক দিয়েছ হে নাথ তাহে দুঃখ নাই
    তুমি যেন অন্তরে মোর বিরাজ করো সর্বদাই॥
    	রোগের মাঝে অশান্তিতে
    	তুমি থেকো আমার চিতে
    তোমার নামের ভজন গীতে প্রাণে যেন শান্তি পাই॥
    দুর্দিনেরি বিপদ এলে তোমায় যেন না ভুলি
    তোমার ধ্যানে পর্বত প্রায় অটল থাকি, না দুলি।
    	সুখের দিনে বিলাস ঘোরে
    	ভুলতে নাহি দিও মোরে
    আপনি ডেকে নিও কোলে দূরে যদি সরে যাই॥
    
  • দুখের সাহারা পার হয়ে আমি চলেছি

    বাণী

    		দুখের সাহারা পার হয়ে আমি চলেছি ক্বাবার পানে।
    		পড়িব নামাজ মা'রফাতের আরফাত ময়দানে।।
    		খোদার ঘরের দিদার পাইব, হজ্জের পথের জ্বালা জুড়াইব,
    (মোর)	মুর্শিদ হয়ে হজরত পথ দেখান সুদূর পানে।।
    		রোজা রাখা মোর সফল হইবে, পাবো পিয়াসার পানি;
    		আবে জম্‌জম্‌ তৌহিদ পিয়ে ঘুচাব পথের গ্লানি।
    		আল্লার ঘর তওয়াফ করিয়া কাঁদিব সেথায় পরান ভরিয়া,
    		ফিরিব না আর, কোরবানি দেবো এই জান সেইখানে।।
    
  • দুলিবি কে আয় মেঘের দোলায়

    বাণী

    দুলিবি কে আয় মেঘের দোলায়।
    কুসুম দোলে পাতার কোলে পুবালি হাওয়ায়।।
    অলকা-পরী অলক খু’লে
    কাজরি নাচে গগন-কূলে,
    বলাকা-মালার ঝুলন ঝুলায়।।
    দাদুরি বোলে, ডাহুকী ডাকে
    ময়ূরী নাচে তমাল শাখে,
    ময়ূর দোলে কদম-তলায়।।
    তটিনী দুলে ঢেউয়ের তালে,
    নিবিড় আঁধার ঝাউয়ের ডালে,
    বেণুর ছায়া ঘনায় মায়া পরান ভোলায়।।
    
  • দূর আরবের স্বপন দেখি

    বাণী

    দূর আরবের স্বপন দেখি বাংলাদেশের কুটির হ'তে।
    বেহোশ হয়ে চলেছি যেন কেঁদে কেঁদে কা'বার পথে।।
    হায় গো খোদা, কেন মোরে
    পাঠাইলে হায় কাঙ্গাল ক'রে;
    যেতে নারি প্রিয় নবীর মাজার শরীফ জিয়ারতে।।
    স্বপ্নে শুনি নিতুই রাতে - যেন কা'বার মিনার থেকে
    কাঁদছে বেলাল ঘুমন্ত সব মুসলিমেরে ডেকে ডেকে।
    ইয়া এলাহি ! বল সে কবে
    আমার স্বপন সফল হ'বে,
    গরিব ব'লে হব কি নিরাশ, মদিনা দেখার নিয়ামতে।।
    

  • দোপাটি লো লো করবী

    বাণী

    দোপাটি লো, লো করবী, নেই সুরভি রূপ আছে
    রঙের পাগল রূপ পিয়াসি সেই ভালো আমার কাছে।।
    	গন্ধ ফুলের জলসাতে তোর
    	গুণীর সভায় নেইকে আদর
    গুল্ম বনে দুল হয়ে তুই, দুলিস একা ফুল গাছে।।
    লাজুক মেয়ে পল্লী বধূ জল নিতে যায় একলাটি
    করবী নেয় কবরীতে বেণীর শেষে দোপাটি
    	গন্ধ ল'য়ে স্নিগ্ধ মিঠে
    	আলো ক'রে থাকিস ভিটে,
    নেই সুবাস, আছে গায়ে কাঁটা, সেই গরবে মন নাচে।।
    
  • ধীরে বহ ভোরের হাওয়া ধীরে বহ ধীরে

    বাণী

    ধীরে বহ ভোরের হাওয়া ধীরে বহ ধীরে
    ঘুমায়ে রয়েছে প্রিয়া এই পিয়াল নদীর তীরে।।
    	যে ফুল ঝরিল ভোর রাতে
    	সে ঘুমায় তাহার সাথে
    	ঝরাপাতার মন্দিরে।।
    শান্ত উদাস আকাশ নীরবে আছে চেয়ে'
    ধীরে বহ নদী সকরুণ গান গেয়ে।
    	ছলছল চোখে শুকতারা
    	হেরিছে পলক-হারা
    	তার বিদায় বেলার সঙ্গীরে।।
    

  • নতুন পাতার নূপুর বাজে দখিনা বায়ে

    বাণী

    নতুন পাতার নূপুর বাজে দখিনা বায়ে
    কে এলে গো, কে এলে গো চপল পায়ে।।
    ছায়া-ঢাকা আমের ডালে চপল আঁখি
    উঠ্‌ল ডাকি' বনের পাখি — উঠ্‌ল ডাকি'।
    নতুন চাঁদের জোছনা মাখি সোনাল শাখায় দোল দুলায়ে
    কে এলে গো, কে এলে গো চপল পায়ে।।
    সুনীল তোমার ডাগর চোখের দৃষ্টি পিয়ে
    সাগর দোলে, আকাশ ওঠে ঝিল্‌মিলিয়ে।
    পিয়াল বনে উঠল বাজি তোমার বেণু
    ছড়ায় পথে কৃষ্ণচূড়া পরাগ-রেণু।
    ময়ূর-পাখা বুলিয়ে চোখে কে দিলে গো ঘুম ভাঙায়ে।
    কে এলে গো চপল পায়ে।।
    
  • নদীর স্রোতে মালার কুসুম ভাসিয়ে দিলাম প্রিয়

    বাণী

    নদীর স্রোতে মালার কুসুম ভাসিয়ে দিলাম, প্রিয়!
    আমায় তুমি নিলে না, মোর ফুলের পূঁজা নিও।।
    	পথ-চাওয়া মোর দিনগুলিরে
    	রেখে গেলাম নদীর তীরে
    আবার যদি আস ফিরে- তুলে গলায় দিও।।
    নিভে এলো পরান -প্রদীপ পাষাণ-বেদীর তলে,
    জ্বালিয়ে তা'রে রাখব কত শুধু চোখের জলে।
    	তারা হয়ে দুর আকাশে
    	রইব জেগে' তোমার আশে
    চাঁদের পানে চেয়ে চেয়ে' আমারে স্মরিও।।
    

  • নন্দলোক হতে আমি এনেছি

    বাণী

    নন্দলোক হতে (আনন্দলোক হতে) আমি এনেছি রে মহামায়ায়।
    				এনেছি মা মহামায়ায়।
    বন্ধ যথায় বন্দী যত কংসরাজার অন্ধকারায়।।
    	বন্দী জাগো! ভাঙো আগল,
    	ফেল রে ছিঁড়ে পায়ের শিকল;
    বুকের পাষাণ ছুঁড়ে ফেলে মুক্তলোকে বেরিয়ে আয়।।
    আমার বুকের গোপালকে রে রেখে এলাম ‘নন্দালয়ে’
    সেইখানে সে বংশী বাজায় আনন্দ-গোপ-দুলাল হয়ে।
    	মা’র আদেশে বাজাবে সে
    	অভয় শঙ্খ দেশে দেশে,
    (তোরা) নারায়ণী সেনা হবি, এবার নারায়ণীর কৃপায়।।
    
  • নয়ন ভরা জল গো তোমার

    বাণী

    নয়ন ভরা জল গো তোমার আঁচল ভরা ফুল
    ফুল নেব না, অশ্রু নেব ভেবে হই আকুল।।
    	ফুল যদি নিই তোমার হাতে
    	জল রবে না১ নয়ন পাতে
    অশ্রু নিলে ফুটবে না আর প্রেমের মুকুল।।
    মালা যখন গাঁথ তখন পাওয়ার সাধ যে জাগে
    মোর বিরহে কাঁদ যখন আরও ভালো লাগে।
    	পেয়ে তোমায় যদি হারাই
    	দূরে দূরে থাকি গো তাই
    ফুল ফোটায়ে যায় গো চলে চঞ্চল বুলবুল।।
    

    ১. গো

  • নয়ন যে মোর বারণ মানে না

    বাণী

    নয়ন যে মোর বারণ মানে না।
    বারণ মানে না মন কাঁদন মানে না।।
    	নিশিদিন তব আশে
    	আছি চেয়ে পথ পাশে
    দুকূল বেয়ে সলিল আসে কাজল মানে না।।
    	সবার মাঝে থেকেও একা
    আমি	তাই তো তোমার চাই গো দেখা,
    মরম যে গো, তোমায় ছাড়া কারেও জানে না।।