Image

বর্ণানুক্রমে

নোটিশ বোর্ড

জনপ্রিয়

নজরুলগীতির নতুন মোবাইল অ্যাপ প্রকাশ করা হয়েছে। গুগল প্লে স্টোরে পাওয়া যাচ্ছে। ইনস্টল করতে ক্লিক করুন

নজরুলগীতির নতুন মোবাইল অ্যাপ প্রকাশ করা হয়েছে। গুগল প্লে স্টোরে পাওয়া যাচ্ছে। ইনস্টল করতে ক্লিক করুন

নজরুলগীতির নতুন মোবাইল অ্যাপ প্রকাশ করা হয়েছে। গুগল প্লে স্টোরে পাওয়া যাচ্ছে। ইনস্টল করতে ক্লিক করুন

এ কি অপরূপ রূপের কুমার

বাণী

এ কি অপরূপ রূপের কুমার হেরিলাম সখি যমুনা কূলে,
তার	এ সুনীল লাবনি গলিয়া গলিয়া ঢলিয়া পড়িছে গগন-মূলে ॥
যেন	কমল ফুটেছে সখি, সহস্র-দল রূপে-কমল ফুটেছে,
	রূপের সাগর মন্থন করি’ সখি চাঁদ যেন উঠছে। সখি গো —
	কালো সে রূপের মাঝে হয়ে যায় হারা
	কোটি আলো-রাধিকা-রবি, শশী, তারা,
	প্রেম-যমুনার তীরে সই আমি রিবধি দেখি তারে,
		দেখি আর চেয়ে রই।
	আমি এই রূপ চেয়ে থাকি
সখি	জনমে জনমে জীবনে মরণে এই রূপ চেয়ে থাকি।
ঐ	মোহন কালোর গহন কাননে হারাইয়া যাক আঁখি ॥

এসো মা দশভুজা

বাণী

এসো মা দশভুজা
দশহাতে কল্যাণ আন দশভুজা
মৃত্যুঞ্জয় ঘরনী! মৃতজনে অমৃত দান।
নিরাশ প্রাণে দাও আশা
মূকজনে দাও ভাষা
আঁধার মহিষাসুর বুকে আলোর ত্রিশূল হান॥
দেও জয় বরাভয়, শক্তি, তেজ, প্রেম, প্রীতি
দনুজদলনী! শাপ মুক্ত কর ক্ষিতি,
এলে যদি আর বার মাগো
ভক্তের হৃদি মাঝে জাগো
দুঃখ শোক আর দিও না গো 
		তারিণী সন্তানে ত্রাণ॥

এলো ঐ শারদ রাতি

বাণী

এলো ঐ শারদ রাতি!
শেফালি-সুগন্ধে ভরিয়া পবনে, জ্বালায়ে চাঁদের বাতি।।
বরষার জলধারা ত্যাজিল সে-খরবেগ
ঝরঝর ঝরণে রিক্ত হইল মেঘ,
শ্বেত-হংস খেলে, সারঙ্ সুরে মাতি’।।
আবরণ-হীনা মেঘ ভেসে যায় বাতাসে
কাহার আগমনী প্রকাশে আভাসে,
কদম্ব রেণু মাখি’, এসো প্রিয় সাথি।।

একদা সব সুরাসুরের খেয়াল হল

বাণী

একদা সব সুরাসুরের খেয়াল হল দাদা।
সমুদ্রেরে ঘেঁটে ঘুঁটে করতে হবে দধিকাদা।।
দেখেছ তো গয়লানিরা যে-ভাবে দুই মথে।
(তেমনি) সাগরকে সব ঘুঁটেছিলেন মন্দার পর্বতে।।
(অর্থাৎ) মন্দার গিরি হয়েছিল দই ঘুঁটবার কাঠি।।
আর কূর্ম হলেন সমুদ্ররূপ দই রাখবার বাটি।।
কাঠি এলো, বাটি এলো, দড়া কোথায় পান।
(সবে) বাসুকীর শ্রী-লেজুড় ধ’রে মারেন হেঁচ্কা টান।।
বাসুকী কয় ল্যাজ ছাড়ো বাপ গ্যাজ উঠল মুখে।
বাসুকীকে করল দড়া দেবতারা সব রুখে।।
ল্যাজ ধরল দেবতা, অসুর দানব ধরে মুড়ো।
সাগর বলে আস্তে বাবা একি প্রলয় হুড়ো।।
যা আছে মোর বের করছি — ঘাঁটিস্‌নে আর পেট।।
উচ্চৈঃশ্রবা, চন্দ্র, লক্ষ্মী — সব দিচ্ছি ভেট।।
(ক্রমে) অমৃত যেই উঠল অমনি লাগলো গুঁতোগুঁতি।
দৈত্যেরা সব কোপ্‌নি আঁটে দেবতা কষেন ধুতি।।
মাঝে থেকে শ্রীবিষ্ণু মোহিনী রূপ ধ’রে।
ছোঁ মেরে সেই সুধার ভাণ্ড নিয়ে পড়লেন স’রে।।
অমৃত খান দেবতারা সব, অসুর মাটি চাটে।
(যেমন) দোহন শেষে দুগ্ধ খোঁজে বাছুর শুকনো বাঁটে।।
(ক্রম) ঘটর ঘটর ঘোঁটার ঠেলায় উঠলো হলাহল।
ত্রাহি ত্রাহি বলে ত্রিলোক, করে কোলাহল।।
বিষের জ্বালায় সৃষ্টি বুঝি পটল তোলে ওই।
সিদ্ধিখোর শ্রীপিশাচপতি কয় ডেকে মাভৈঃ।।
ছুটে এসে পাগ্‌লা ভাঙোড় এক সুমুদ্দুর বিষ।
ঢক ঢকিয়ে ফেললে গিলে গা করে নিস্‌পিস্‌।।
বলদে যে বেড়ায় চ’ড়ে ছাই পাঁশ গায়ে মাখে।
তাকে ছাড়া চতুর দেবতা বিষ দেবে বল কাকে।।
ফুলের মধ্যে ধুতরো নিলেন মশান যাহার ঘর।
(পোড়া) কপালে তার আগুন জ্বলে — জয় ন্যাংটেশ্বর।।

নাটক : ‘সতী’ (মন্মথ রায়-রচিত)

এ কোন মধুর শরাব দিলে

বাণী

এ কোন্‌ মধুর শরাব দিলে আল আরাবি সাকি,
নেশায় হলাম দিওয়ানা যে রঙিন হল আঁখি।।
	তৌহিদের শিরাজি নিয়ে
	ডাকলে সবায় যারে পিয়ে,
নিখিল জগৎ ছুটে এলো রইল না কেউ বাকি।।
বসলো তোমার মহ্‌ফিল দূর মক্কা মদিনাতে,
আল্‌-কোরানের গাইলে গজল শবে কদর রাতে।
	নরনারী বাদশা ফকির
	তোমার রূপে হয়ে অধীর
যা ছিল নজ্‌রানা দিল রাঙা পায়ে রাখি’।

এসো ঠাকুর মহুয়া বনে ছেড়ে বৃন্দাবন

বাণী

	এসো ঠাকুর মহুয়া বনে ছেড়ে বৃন্দাবন,
	ধেনু দেব বেণু দেব মালা চন্দন॥
	কেঁদে কেঁদে কয়লা খাদে যমুনা বহাব;
	পলাশ বনে জাগরণে নিশি পোহাব
	রাধা হয়ে বাঁধা দেব আমর প্রাণ মন॥
মোর	নটকান রঙ শাড়ির আঁচল ছিঁড়ে,
	পীত ধড়া পরাব, নীল অঙ্গ ঘিরে।
	পিয়াল ডালে দোলনা বেঁধে দুলিব দুজন॥
	ভাসুর-শ্বশুর দ্যাখে যদি করব নাকো লাজ
	বলব আমার শ্যামের বাঁশি বাজ রে আবার বাজ
শ্যাম	তোমার লাগি জাতি কুল দিব বিসর্জন।।

Nazrulgeeti.org is the largest portal in the world about Nazrulgeeti. Anything and everything about Nazrulgeeti will be found in this portal. All lyrics, used raag and taal, audio/video, swaralipi and unknown stories behind the song, everything will be available here. The collection is growing every day. Be with us and help spread Nazrulgeeti worldwide.

Developed, Owned and Maintained by Mamunur Rahman Khan