মোহাম্মদের নাম জপেছিলি বুলবুলি তুই আগে
বাণী
মোহাম্মদের নাম জপেছিলি বুলবুলি তুই আগে। তাই কিরে তোর কণ্ঠেরি গান, (ওরে) এমন মধুর লাগে।। ওরে গোলাপ নিরিবিলি নবীর কদম ছুঁয়েছিলি — তাঁর কদমের খোশবু আজো তোর আতরে জাগে।। মোর নবীরে লুকিয়ে দেখে তাঁর পেশানির জ্যোতি মেখে, ওরে ও চাঁদ রাঙলি কি তুই গভীর অনুরাগে।। ওরে ভ্রমর তুই কি প্রথম চুমেছিলি তাঁহার কদম, গুন্গুনিয়ে সেই খুশি কি জানাস্ রে গুল্বাগে।।
অনাদরে স্বামী পড়ে আছি আমি
বাণী
অনাদরে স্বামী প’ড়ে আছি আমি তব কোলে তুলে নাও নিয়ে ধরণীর ধূলি আছি আমি ভুলি’ চরণের ধূলি দাও॥ বিভবে বিলাসে সংসার কাজে অশান্ত প্রাণ কাঁদে বন্ধন মাঝে বৃথা দ্বারে দ্বারে চেয়েছি সবারে এবার তুমি মোরে চাও॥ যাহা কিছু প্রিয় জীবনের মম হরিয়া লহ তুমি, লও প্রিয়তম। সূর্যের পানে সূর্যমুখী ফুল যেমন চাহিয়া রয় বিরহ-ব্যাকুল তেমনি প্রভু আমার এ মন তোমার পানে ফিরাও॥
ছেড়ে দাও মোরে আর হাত ধরিও না
বাণী
ছেড়ে দাও মোরে আর হাত ধরিও না প্রেম যারে দিতে পারিলে না তারে আর কৃপা করিও না।। আমি করুনা চাহিনি কভু কারো কাছে বহু লোক পারে, তব কৃপা যারা যাচে যারে হৃদয়ে দিলে না ঠাঁই তার তরে কাদিঁও আখিঁজল ঝুরিও না।। ভুল করেছিনু যেথা শুধু বিষ অসুন্দরের ভিড়, সেই পৃথিবীতে কেঁদেছি খুজিঁয়া প্রেম-যমুনার তীর। যার তরণী ভাসিল বিরহের পারাবারে পিছু ডেকে আর ফিরাতে চেয়ো না তারে আমারে পাষাণ-বিগ্রহ ক'রে আর মালা পরিও না।।