আল্লাজী আল্লাজী রহম কর তুমি যে রহমান
বাণী
আল্লাজী আল্লাজী রহম কর তুমি যে রহমান দুনিয়াদারির ফাঁদে পড়ে কাঁদে আমার প্রাণ।। পাই না সময় ডাকতে তোমায় বৃথা কাজে দিন বয়ে যায় চলতে নারি মেনে আমার নবীর ফরমান।। দুনিয়াদারির চিন্তা এসে মনকে ভোলায় সদা তাইতো মনে তোমায় স্মরণ করতে নারি খোদা। দাও অবসর তুমি ডাকার এই বেদনা সহে না আর সংসারে এই দোজখ হতে করো মোরে ত্রাণ।।
হার মানি ননদিনী
বাণী
হার মানি ননদিনী মুখর মুখের বাণী শুনি তোর লজ্জাও লাজ সখি ভোলে পুলকে প্রাণ মন দোলে দোলে।। পলকের চাহনিতে কে জানে কেমনে প্রাণে এলো এত মধু এত লাজ নয়নে বাহিরে নীরব কথার কুহু অন্তরে মুহুমুহু বোলে বোলে মুহু মুহু কুহু কুহু বোলে।। তোরি মত ছিনু সই বনের কুরঙ্গী মানি নাই কোনদিন লাজের ভ্রুভঙ্গি। মধুরা মুখরা ওলো! মিষ্টি মুখের তোর সব মধু খেয়েছে কি ঠাকুর জামাই চোর? তব অভিনব বাণী হিল্লোলে গুন্ঠন আপনি খোলে পুলকে প্রাণ মন দোলে।।
নাটিকাঃ ‘প্রীতি উপহার’
এলো শোকের সেই মোহর্রম কারবালার
বাণী
এলো শোকের সেই মোহর্রম কারবালার স্মৃতি ল’য়ে। কাঁদিছে বিশ্বের মুসলিম সেই ব্যথায় বেতাব হয়ে।। মনে পড়ে আসগরে আজি পিয়াসা দুধের বাচ্চায় পানি চাহিয়া পেল শাহাদৎ হোসেনের বুকে র’য়ে।। একহাতে বিবাহের কাঙন একহাতে কাশেমের লাশ, বেহোঁশ্ খিমাতে সকিনা অসহ বেদনা স’য়ে।। পাশে শহীদ কাঁদে বীর জব্বার পানির মশক মুখে হল শহীদ কাঁদে জয়নব কুলসুম আকুল হয়ে।। শূন্য পিঠে কাঁদে দুলদুল্ হজরত হোসেন শহীদ্, ঝরিতেছে শোকের বারিষ্ আসমান জমিন ছেয়ে।।