আমি ময়নামতীর শাড়ি দেবো
বাণী
আমি ময়নামতীর শাড়ি দেবো, চলো আমার বাড়ি ওগো ভিনগেরামের নারী তোরে সোনাল ফুলের বাজু দেবো চুড়ি বেলোয়ারি।। তোরে বৈঁচী ফুলের পৈঁচী দেবো কলমিলতার বালা, রক্ত-শালুক দিবো পায়ে, পরবে আলতা তা'রি।। হলুদ-চাঁপার বরণ কন্যা এসো আমার নায় সরষে ফুলের সোনার রেণু মাখাবো ওই গায়! ঠোঁটে দিবো রাঙা পলাশ মহুয়া ফুলের মউ, বকুল-ডালে ডাকবে পাখি, 'বউ গো কথা কও!' আমি সব দিবো গো, যা পারি আর যা দিতে না পারি।।
বনে যায় আনন্দ-দুলাল
বাণী
বনে যায় আনন্দ-দুলাল বাজে চরণে নূপুরের রুনুঝুনু তাল বনে যায় গোঠে যায়। ও কি নন্দ-দুলাল, ও কি ছন্দ-দুলাল ও কি নন্দন-পথ, ভোলা নৃত্য-গোপাল।। বেণু-রবে ধেনুগণ আগে যেতে পিছে চায় ভক্তের প্রাণ গ'লে উজান বহিয়া যায় লুকিয়ে দেখিতে এলো দেবতারি দল (তায়) হয়ে কদম তমাল- ব্রজ-গোপিকার প্রাণ তার চরণে নূপুর শ্রীমতী রাধিকা তার বাশরির সুর। সে যে ত্রিলোকের স্বামী তাই ত্রিভঙ্গ-রূপ করে বিশ্বের রাখালি সে চির-রাখাল।।