হে মোহাম্মদ এসো এসো
বাণী
হে মোহাম্মদ এসো এসো আমার প্রাণে আমার মনে। এসো সুখে এসো দুখে আমার বুকে মোর নয়নে।। আমার দিনের সকল কাজে যেন তোমার স্মৃতি বাজে, এসো আমার ঘুমের মাঝে — এসো আমার জাগরণে।। কোরান দিলে, দিলে ঈমান, বেহেশ্তের দিশা দিলে, পাপে তাপে মগ্ন আমায় খোদার রাহে ডেকে নিলে। তোমায় আমি ভুলব কিসে আছ আমার রুহে মিশে, আমি তোমার প্রেমের পাগল রেখো আমায় ঐ চরণে।।
হেমন্তিকা এসো এসো হিমেল শীতল বন-তলে
বাণী
হেমন্তিকা এসো এসো হিমেল শীতল বন-তলে শুভ্র পূজারিণী বেশে কুন্দ-করবী-মালা গলে।। প্রভাত শিশির নীরে নাহি' এসো বলাকার তরণী বাহি' সারস মরাল সাথে গাহি' চরণ রাখি' শতদলে।। ভরা নদীর কূলে কূলে চাহিছে সচকিতা চখি — মানস-সরোবর হ'তে-অলক -লক্ষ্মী এলো কি? আমন ধানের ক্ষেতে জাগে হিল্লোল তব অনুরাগে, তব চরণের রঙ লাগে কুমুদে রাঙা কমলে।।
হৃদি-পদ্মে চরণ রাখো বাঁকা ঘনশ্যাম
বাণী
নারদ : হৃদি-পদ্মে চরণ রাখো বাঁকা ঘনশ্যাম। ধ্রুব : বাঁকা শিখী-পাখা নয়ন বাঁকা বঙ্কিম ঠাম॥ নারদ : তুমি দাঁড়ায়ো ত্রিভঙ্গে! ধ্রুব : অধরে মুরলী ধরি দাঁড়ায়ো ত্রিভঙ্গে॥ নারদ : সোনার গোধূলি যেন নিবিড় সুনীল নভে পীতধড়া প’রো কালো অঙ্গে (হরি হে) ধ্রুব : নীল কপোত সম চরণ দুটি নেচে যাক অপরূপ ভঙ্গে (হরি হে) উভয় : যেন নূপুর বাজে হরি সেই পায়ে যেন নূপুর বাজে। বনে নয় শ্যাম মনোমাঝে যেন নূপুর বাজে। ঐ চরণে জড়ায়ে পরান আমার (যেন) মঞ্জির হয়ে বাজে॥
চলচ্চিত্রঃ ‘ধ্রুব’ (ধ্রুব ও নারদের গান)
হরি হে তুমি তাই দূরে থাক স’রে
বাণী
হরি হে তুমি তাই দূরে থাক স’রে হরি প্রভু বলে মোরা দূরে রাখি পাষাণ দেউলে রাখিয়াছি হায় তোমারে পাষাণ করে॥ তোমায় চেয়েছিল গোপিনীরা সেদিনও চেয়েছি মীরা ডেকে প্রিয়তম বলে তোমায় গোপাল বলিয়া ডাকিয়া পাইল যশোদা মা শচী কোলে অন্তরতম হতে নিশিদিন থাক তুমি অন্তরে॥ দেবতা ভাবিয়া পূজা দিই মোরা তুমি তাহা নাহি খাও তুমি লুকায়ে ভিখারি সাজিয়া মোদের পাতের অন্ন চাও। রাখাল ছেলের আধ খাওয়া ফল কেড়ে খাও তুমি হে চির সজল মোরা ভয় করি তাই লুকাইয়া থাক তুমি অভিমান ভরে॥