বাণী
ওরে রাখাল ছেলে বল্ কি রতন পেলে দিবি হাতের বাঁশি, তোর ঐ হাতের বাঁশি। বাঁধা দিয়ে খাড়ু আনব ক্ষীরের নাড়ু অম্নি হেলেদুলে এক্বার নাচ্ রে আসি॥ দেখ মাখাতে তোর গায়ে ফাগের গুড়া, আমার আঙ্গিনাতে ঝরা কৃষ্ণচূড়া। আমার গলার হার খুলে পরাব আয় কিশোর তোর পায়ে ফাঁসি॥ যেন কালিদহের জলে সাপের মানিক জ্বলে, চোখের হাসি, তোর ঐ চোখের হাসি, ও তুই কি চাস্ চপল মোরে বল্ আমি মরেছি যে তোরে ভালোবাসি॥ আসিস্ আমার বাড়ি রাখাল দিন ফুরালে আমার চুড়ির তালে দুলবি কদম ডালে। ছেড়ে গৃহ-সংসার ওর বাঁশুরিয়া, হব চরণ দাসী।