Image

বর্ণানুক্রমে

নোটিশ বোর্ড

জনপ্রিয়

নজরুলগীতির নতুন মোবাইল অ্যাপ প্রকাশ করা হয়েছে। গুগল প্লে স্টোরে পাওয়া যাচ্ছে। ইনস্টল করতে ক্লিক করুন

নজরুলগীতির নতুন মোবাইল অ্যাপ প্রকাশ করা হয়েছে। গুগল প্লে স্টোরে পাওয়া যাচ্ছে। ইনস্টল করতে ক্লিক করুন

নজরুলগীতির নতুন মোবাইল অ্যাপ প্রকাশ করা হয়েছে। গুগল প্লে স্টোরে পাওয়া যাচ্ছে। ইনস্টল করতে ক্লিক করুন

কানাই রে কই তোর চূড়া বাঁশরি

বাণী

নিত্যানন্দ	:	কানাই রে কই তোর চূড়া বাঁশরি!
			তুই নাকি সেই নন্দদুলাল এলি নদীয়ায় ব্রজ পাশরি’।।
নিমাই		:	কি পুছসি আমারে ভাই
			এবার চূড়া বাঁশরি নাই,
			ব্রজের খেলা বাঁশির তান
			ন’দের খেলা হরি-গান।
			ব্রজের বেশ ধড়াচূড়া
			ন’দের বেশ কৌপীন পরা,	
			ব্রজের খেলা রাখাল হয়ে,
			ন’দের খেলা ধূলি ল’য়ে।
নিত্যানন্দ	:	নদীয়াতে বিষ্ণুপ্রিয়া, ব্রজের রাইকিশোরী।।

নাটক : ‘বিষ্ণুপ্রিয়া’ (নিত্যানন্দ ও নিমাইয়ের গান)

‘কালী কালী’ মন্ত্র জপি

বাণী

‘কালী কালী’ মন্ত্র জপি ব’সে শোকের ঘোর শ্মশানে।
মা অভয়ার নাম গুণে শান্তি যদি পাই এ প্রাণে।।
	এই শ্মশানে ঘুমিয়ে আছে
	যে ছিল মোর বুকের কাছে,
সে হয়ত আবার উঠবে জেগে মা ভবানীর নাম-গানে।।
সকল সুখ শান্তি আমার নিল হ’রে যে-পাষাণী,
শূন্য বুকে বন্দী ক’রে রাখব আমি তারেই আনি’।
	মোর, যাহা প্রিয় মাকে দিয়ে
	জাগি আশার দীপ জ্বালিয়ে,
মা’র সেই চরণের নিলাম শরণ, যে-চরণে মা আঘাত হানে।।

১. বুকে চিতা, ২. যে চরণে প্রলয় আনে

কেন মনে জাগে উদাসিনী গৌরী

বাণী

কেন	মনে জাগে উদাসিনী গৌরী উমার স্মৃতি!
আর	কত দূরে কত দেরি আনন্দময়ীর আসার তিথি।।
	কেন	পদ্মদীঘি দুলে ওঠে হৃদয়ে
	মোর	নন্দিনী মা আসে কি রাঙা চরণ ল’য়ে?
কেন	নয়নের বাতায়নে উতলা হ’ল, অশ্রুর ভ্রমর-বীথি।।
	তার মন নাই, উন্মনা চিন্ময়ী সে, তাই ছেলের কথা মনে নাই,
	শারদ-শ্রী এলো, পরমা-শ্রী কই — কাঁদি আর পথ-পানে চাই।
	ওকি	ঘরে এসে, নাম ধরে, ডেকে চ’লে যায়
		শিউলির অঞ্জলি ফেলে আঙিনায়,
	ভোরের ভৈরবী বুকে মোর কাঁদে গো, ওকি তার করুণ-গীতি।।

গীতিচিত্রঃ শারদ-শ্রী

কালা এত ভাল কি হে কদম্ব গাছের তলা

বাণী

কালা		এত ভাল কি হে কদম্ব গাছের তলা।
আমি		দেখ্‌ছি কত দেখ্‌ব কত তোমার ছলাকলা;
আমি		নিতুই নিতুই সবই কত, (কালা) তিন সতিনের জ্বালা॥
আমি		জল নিতে যাই যমুনাতে তুমি বাজাও বাঁশি হে,
		মনের ভুলে কলস ফেলে তোমার কাছে আসি হে,
শ্যাম		দিন-দুপুরে গোকুলপুরে (আমার) দায় হল পথ চলা॥
আমার	চারদিকেতে ননদ-সতীন দু’কূল রাখা ভার,
		আমি সইব কত আর বাঁকা শ্যাম।
ওরা		বুঝছে সবই নিত্যি-নতুন, (নিতি) মিথ্যে কথা বলা॥

কে তুমি এলে হেলে দুলে

বাণী

কে তুমি এলে হেলে দুলে।
প্রাণের গাঙে লহর তুলে।।
তোমার চটুল চরণ ছন্দে
মন-ময়ূর নাচে আনন্দে,
ঝরে ফুলদল বেণীর বন্ধে —
মেঘের মাধুরী এলোচুলে।।
আমার গানে আমার সুরে
প্রাণে আনে তব নূপুরে,
রূপ-তরঙ্গ খেলিছে রঙ্গে —
ব্যাকুল তনুর কূলে কূলে।।

কার বাঁশরি বাজে মূলতানী-সুরে

বাণী

কার		বাঁশরি বাজে মূলতানী-সুরে
			নদী-কিনারে কে জানে।
সে 		জানে না কোথা সে সুরে
			ঝরে ঝর-নিঝর পাষাণে।।
একে		চৈতালী-সাঁঝ আলস
তাহে		ঢলঢল কাঁচা বয়স,
রহে		চাহিয়া, ভাসে কলস,
ভাসে		হৃদি বাঁশুরিয়া পানে।।
বেণী		বাঁধিতে বসি’ অঙ্গনে
বধু		কাঁদে গো বাঁশরি-স্বনে।
যারে		হারায়েছে হেলা-ভরে
তারে		ও সুরে মনে পড়ে,
		বেদনা বুকে গুমরি’ মরে
			নয়ন ঝুরে বাধা না মানে।।

Nazrulgeeti.org is the largest portal in the world about Nazrulgeeti. Anything and everything about Nazrulgeeti will be found in this portal. All lyrics, used raag and taal, audio/video, swaralipi and unknown stories behind the song, everything will be available here. The collection is growing every day. Be with us and help spread Nazrulgeeti worldwide.

Developed, Owned and Maintained by Mamunur Rahman Khan