মাধব বংশীধারী বনওয়ারী
বাণী
মাধব বংশীধারী বনওয়ারী গোঠ-চারী গোবিন্দ কৃষ্ণ মুরারী। গোবিন্দ কৃষ্ণ মুরারি হে পাপ-তাপ-দুখ-হারী।। কালরূপ কভু দৈত্য-নিধনে, চিকন কালা কভু বিহর বনে, কভু বাজাও বেণু, খেল ধেনু-সনে, কভু বামে রাধা প্যারী, গোপ-নারী মনোহারি, নিকুঞ্জ-লীলা-বিহারী।। কুরুক্ষেত্র-রণে পান্ডব-মিতা, কন্ঠে অভয়বাণী ভগবদ্-গীতা, পূর্ণ ভগবান পরম পিতা, শঙ্খ-চক্র-গদাধারী, পাপ-তারী, কান্ডারি ত্রিভুবন সৃজনকারী।।
মহুয়া বনে লো মধু খেতে সই
বাণী
মহুয়া বনে লো মধু খেতে, সই, বাহিরে চাঁদ এলো, ঘরে মোর চাঁদ কই।। আমার নাচের সাথী কোথা পাইনে দেখা সরে না পা ওলো নাচতে একা সে বিনে সখী লো আমি আমার নই।। মিছে মাদলে তাল হানে মাদলিয়া, সে কি গেল বিদেশ, মোরে না বলিয়া। দূরে বাঁশি বাজে পলাশ পিয়াল বনে, বুঝি ঐ বঁধু মোর, যেন লাগে মনে সে মোরে ভুলে নাচে কাহার সনে? সে যে জানতো না সজনী কভু আমি বৈ।।
মসজিদেরই পাশে আমার কবর দিও ভাই
বাণী
মসজিদেরই পাশে আমার কবর দিও ভাই যেন গোরে থেকেও মোয়াজ্জিনের আজান শুন্তে পাই।। আমার গোরের পাশ দিয়ে ভাই নামাজীরা যাবে, পবিত্র সেই পায়ের ধ্বনি এ বান্দা শুনতে পাবে। গোর আজাব থেকে এ গুণাহ্গার পাইবে রেহাই।। কত পরহেজগার খোদার ভক্ত নবীজীর উম্মত, ঐ মস্জিদে করে রে ভাই কোরান তেলাওয়াৎ। সেই কোরান শুনে যেন আমি পরান জুড়াই।। কত দরবেশ ফকির রে ভাই মস্জিদের আঙিনাতে আল্লার নাম জিকির করে লুকিয়ে গভীর রাতে। আমি তাদের সাথে কেঁদে কেঁদে নাম জপ্তে চাই আল্লার নাম জপ্তে চাই।।