বাণী

প্রেম ক্যাটারী লগ্‌ গ্যয়ি তোরে কারী কারী
প্যয়ারে ভাঁওরে জোলাৎ হ্যায় যো নিসদিন ডারী ডারী।।
শুনা প্যয়ারে ভ্যঁয়র ও প্রেম-কাহানী
বাগমে যাতা হ্যায় প্রেম সে পাতা হ্যায় কয়া মানমেঁ ঠানী।।
ফুলো সে ক্যয়া তুঝকো প্রেম হুয়া হ্যায়
মেরী তারহা ক্যায়া তু প্রেমী বানা হ্যায়
ত্যড়পত হ্যায় কিসকী তু বরহা মে নিসদিন
পাই হ্যায় কিসসে হুয়ে প্রেমনিশানী।।
ফুলমে হ্রায় গুলসে গ্যলো কি রং গাৎ
মিলতি হ্যায় ইনসে প্রীতম কি প্যারী সুরাত
ইসসে ম্যায় কারতিহু ফুলসে উলফত
ফিরত হু ব্যন ব্যন ব্যনকে দিওয়ানী।।

বাণী

প্রথম প্রদীপ জ্বালো মম ভবনে হে আয়ুষ্মতী
আঁধার ঘিরে' আশার আলো আনুক তোমার গৃহের জ্যোতি।।
	হেরিয়া তোমার আঁখির আলোক
	বিষদিত সাঁঝ পুলকিত হোক,
যেন দূরে যায় সব দুখ শোক, তব শঙ্খরব শুনি', হে সতী।।
	কাঁকন পরা তব শুভ কর
	মুখর করুক এ নীরব ঘর
এ গৃহে আনুক বিধাতার বর তোমার মধুর প্রেম-আরতি।।

বাণী

পিউ পিউ বিরহী পাপিয়া বোলে;
কৃষ্ণচূড়া বনে ফাগুন সমীরণে
ঝুরে ফুল বন পথতলে॥
নিশি পোহায়ে যায় কাহার লাগি
নয়নে নাহি ঘুম বসিয়া জাগি
আমারই মত হায় চাহিয়া আশা পথ
নিশীথের চাঁদ পড়ে গগনে ঢলে॥

বাণী

পিউ পিউ পিউ বোলে পাপিয়া
বুকে তারি পিয়ারে চাপিয়া।।
বাতাবি নেবুর ফুলেলা কুঞ্জে
মাতাল সমীরণ প্রলাপ গুঞ্জে
ফুলের মহলায় চাঁদিনী শিহরায়
নদীকূলে ঢেউ ওঠে ছাপিয়া।।
এমনি নেবু ফুল এমনি মধুরাতে
পরাতো বঁধু মোর বিনোদ খোঁপাতে,
বাতায়নে পাখি করিত ডাকাডাকি
মনে পড়ে তায় উঠি কাঁপিয়া।।

বাণী

পিয়াসী প্রাণ তারে চায়, এনে দে তা’য়।
জনম জনম বিরহী প্রাণ মম
সাথিহীন পাখি সম কাঁদিয়া বেড়ায়।।
চাঁদের দীপ জ্বালি’ খুঁজিছে আকাশ তা’রে
না পেয়ে তাহার দিশা কাঁদে সে বাদল-ধারে।
ঝরে অভিমানে ফুল তারে না-দেখতে পেয়ে,
বহে কাঁদন-নদী পাষাণ গিরি বেয়ে।
আসিব ব’লে সে গেছে চ’লে —
(আমি) আজো আছি বেঁচে তা’রি আশায়।।

বাণী

	পাপে তাপে মগ্ন আমি জানি জানি তবু।
	পাপের চেয়ে তোমার ক্ষমা অনেক অধিক প্রভু।।
	শিশু যেমন সারা বেলায় ধূলা মাখে
	খেলার শেষে সন্ধ্যাবেলায় মাকে ডাকে,
(ওগো)	ধূলায় মলিন সে ছেলেরে মা কি ত্যাজে কভু।।
	তোমার ক্ষমা যে দেখেছে হে মোর প্রেমময়,
	অশেষ পাপে পাপী হলেও করে না সে ভয়।
	মুছবে তুমি তুমিই যদি মাখাও ধূলি
	কাঁদাও যদি তুমি নেবে কোলে তুলি,
	আমি তাই করি যা করাও তুমি হে লীলাময় প্রভু।।